(একবার ক্লিক করে ভিডিও চালু না হলে ২য় বার ক্লিক করুন)
- Home
- All links
- Books
- Syllabus of Jamaat
- Ebook of Syllabus
- Ebook of Allama Syed Abul Ala Maududi
- Ebbok of Maolana Matiur Rahman Nizami
- Ebbok of AKM Nazir Ahmed
- Ebook of Muhammad Kamaruzzaman
- Ebook of Allama Yusuf Al Qarawi
- Ebook of Sayyid Qutb Shaheed
- Ebook of Allama Delwar Hossain Sayedee
- Ebook of Professor Ghulam Azam
- Ebook of Abbas Ali Khan
- Ebook of Maulana Muhammad Abdur Rahim
- Ebook of Haron Yahya Turkish
- Book of Anti-Atheism
- Subjects
- Jamaat-e-Islami
- Islami Chhatrashibir
- Prominent's opinion
- Success of Jamaat
- About us
Wednesday, December 4, 2019
Thursday, November 21, 2019
কাশ্মীরের স্বাধীনতার জিহাদে জামায়াতে ইসলামী
- শাহাদাতুর রহমান সোহেল
কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্থান জামায়াতে ইসলামীর সম্মানিত আমীর ড. মাওঃ
সিরাজুল হক সাহেবের হুংকার। - নারায়ে তাকবীর,আল্লাহু আকবার। কাশ্মীর ♥
আজাদী। কাশ্মীরের সবচেয়ে বড় মুজাহিদ সংগঠন হেজবুল মুজাহেদীন পাকিস্তান
জামায়াতে ইসলামীর সাথে সম্পৃক্ত সংগঠন। ভিডিওতে এর নেতা নেতা সৈয়দ
সালাউদ্দীনকে দেখা যাচ্ছে:
(একবার ক্লিক করে ভিডিও চালু না হলে ২য় বার ক্লিক করুন)
১৩টি মুজাহিদ সংগঠন সমন্বয়ে যে সম্মিলিত জিহাদ কাউন্সিল (United Jihad Council, also known as the Muttahida Jihad Council (MJC)) গঠিত হয়েছে তার নেতৃত্ব দিচ্ছেন এই সৈয়দ সালাউদ্দীন পরিচালিত মুজাহিদ সংগঠন হিজবুল মুজাহেদীন। কারগিল জিহাদে নেতৃত্ব প্রদান করে কাশ্মীর হিজবুল মুজাহেদীন। এ জিহাদে কাশ্মীরি মুজাহিদরা বড় ধরণের সফলতা লাভ করেছিল। পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নেওয়াজ শরীফ পিছন থেকে পাকিস্তানের সহযোগিতা প্রত্যাহার ও মুজাহিদদের ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা না করলে আরো বিরাট সফলতা লাভের সম্ভাবনা ছিল। কাশ্মীর হিজবুল মুজাহেদীন কাশ্মীরের স্বাধীনতাকামী সর্বদলীয় হুরিয়াত কনফারেন্স (All Parties Hurriyat Conference)-এর নেতৃস্থানীয় সদস্য সংগঠন। সর্বদলীয় হুরিয়াত কনফারেন্সের চেয়ারম্যান ছিলেন সৈয়দ আলী শাহ জিলানী। তিনি দীর্ঘদিন কাশ্মীর জামায়াতে ইসলামীর নেতৃত্ব পদে অভিষিক্ত ছিলেন। পরে তিনি তেহরিক-ই-হুরিয়াত গঠন করেন। তারপরও সৈয়দ আলী গিলানীকে জামায়াতের ইসলামী বিশেষ ক্যাটাগরিতে দলের সদস্য হিসেবে দাবী করে অর্থাৎ জামায়াত ও তেহরিক-ই-হুরিয়াত এই দুই সংগঠনের যুগপৎ সদস্য হিসেবে কাজ করেন সৈয়দ গিলানী। ২০০৪ সালে তেহরিক-ই-হুরিয়াত ও জামায়াতে ইসলামী এক সমঝোতায় আসে। সে অনুসারে গিলানীসহ ছয়জন নেতাকে এই দ্বি-দলীয় সদস্য হিসেবে গ্রহণ করে জামায়াতে ইসলামী কাশ্মীর। ১ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে অসুস্থতার কারণে মৃত্যু বরণ করেন এই নেতা। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯১ বছর। তাঁর মৃত্যুতে সরকারীভাবে সমস্ত পাকিস্তানে জাতীয় শোক পালিত হয়।
জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা পিডিপি দলের নেত্রী মেহবুবা মুফতি ট্যুইট করে বলেন, 'গিলানি সাহেবের মৃত্যুর খবরে মর্মাহত। আমরা হয়ত অধিকাংশ বিষয়ে একমত নই, কিন্তু তাঁর অবিচলতার জন্য এবং তার বিশ্বাসের উপর দাঁড়িয়ে থাকার জন্য আমি তাকে শ্রদ্ধা করি। কামনা করি, আল্লাহ যেন তাকে জন্নতে জায়গা দেন এবং তার পরিবার ও শুভাকাঙ্খীদের প্রতি সমবেদনা জানাই।'
পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর আমির সিরাজ উল হক সৈয়দ আলী গিলানি সম্পর্কে তার ভাবনা শেয়ার করছেন:
বিঃ দ্রঃ নবী পাক (সাঃ) -এর মুক্ত করা গোলাম সাওবান (রাঃ) বলেন: নবী (সাঃ) বলেছেন, আমার উম্মতের মধ্যে দু'টি সৈন্যদল এমন যাদেরকে আল্লাহ আগুন থেকে রক্ষা করেছেন। একদল তারা যারা হিন্দুস্থানের ওপর হামলা চালাবে এবং অন্যদল ঈসা ইবনে মরিয়মের সাথে থাকবে (নাসায়ী -কিতাবুল জিহাদ, মুসনাদে আহমদ)। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) হিন্দুস্তানের কথা উল্লেখ করেছেন এবং বলেছেন,“অবশ্যই আমাদের একটি দল হিন্দুস্তানের সাথে যুদ্ধ করবে, আল্লাহ্ সেই দলের যোদ্ধাদের সফলতা দান করবেন আর তারা রাজাদের শিকল/বেড়ি দিয়ে টেনে আনবে । আল্লাহ্ সেই যোদ্ধাদের ক্ষমা করে দিবেন (এই বরকতময় যুদ্ধের দরুন) এবং সে মুসলিমেরা ফিরে আসবে তারা ঈসা ইবন-ই-মারিয়াম কে সিরিয়ায় (শাম) পাবে” (মুসনাদে আহমদ, ইমাম নিসাই (রঃ) ‘আস সুনান আল মুজতাবা’ ) । হাদীসে বর্ণিত গাযওয়ায়ে হিন্দে হিন্দুস্থানের সাথে মুসলমানদের যে ইসলামী জিহাদের কথা বলা হয়েছে (এই জিহাদে মুসলমানরা শেষ পর্যন্ত বিজয়ী হবে) তার এক অগ্রবর্তী জিহাদ হচ্ছে কাশ্মীর জিহাদ। এই জিহাদে নেতৃস্থানীয় অবস্থানে আছে জামায়াতে ইসলামী। আলহামদুল্লিাহ। মহান আল্লাহ দুনিয়া ও আখেরাতে উত্তম সাফল্য দান করুন, আমীন।
Friday, October 25, 2019
বিপ্লবী ইসলামী সাহিত্য সৃষ্টি: বিশ্বব্যপী ইসলামী পূণর্জাগরণে এর অসাধারণ অবদান
- শাহাদাতুর রহমান সোহেল
জামায়াতে ইসলামী রচিত বিপুল ইসলামী সাহিত্য ইসলামকে পূর্ণাঙ্গ, বাস্তব সম্মত, চিরকালীন ও অত্যাধুনিক এবং আধুনিক সকল অন্যান্য মতবাদ ও জীবন ব্যবস্থার মোকাবেলায় শ্রেষ্ঠ জীবন ব্যবস্থা হিসাবে প্রমান করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের H. Haddad- এর মতে খৃষ্টান চিন্তাবিদ বলেন- thus Islam is posited as the only viable of a better world order., This (Islamic) religious literature is modern in idiom as well content, It takes the twentieth century seriously. Those who denigrate reivalists and relegate them to the Dark ages, the middle Ages or the seventh century are, at best completely, missing the dynamics of the relevance or religion for modern life, or at worst, purposefully ignoring the new developments in the content and meaning of various Islamic doctrins, ( Islamic Awakening in Egypt. Asq, Volume 9 Number 3, Page 255) অর্থাৎ ``এই ভাবে ইসলাম উৎকৃষ্টতর একক এক বিশ্ব ব্যবস্থার আস্থাশীল রূপরেখা হিসাবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। ইসলামী সাহিত্য ভাষা এবং বিষয় সবদিক থেকেই আধুনিক যা নিশ্চিতভাবেই বিশ শতকের। যারা ইসলামী পূণর্জাগরণবাদীদের গাল দেয় এবং তাদেরকে অন্ধকার যুগীয়, মধ্যযুগীয় এবং সপ্তম শতকের মানুষ বলে অভিহিত করে তারা আধুনিক জীবনে ধর্মের সাজুস্যতা ধরতে সম্পূর্ন ব্যর্থ হন অথবা ইসলামের বিভিন্ন মতবাদের অর্থ ও বিষয়ে যে উৎকর্ষতা এসেছে তা উদ্দেশ্যমূলকভাবে উপেক্ষা করেন।'' এখানে আলোচ্য্ বিষয়টিতে জামায়াতে ইসলামী ও ইখওয়ানুল মুসলেমীনেরই অবদান। এক্ষেত্রে জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকাই অগ্রগন্য । ১৯৭৪ লন্ডনে আল্লামা মওদূদী রহ: এর সম্বর্ধনার উদ্দেশ্যে আয়োজিত এক বিরাট সুধী সমাবেশে বিখ্যাত ইখওয়ানী চিন্তাবিদ মক্কা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসার মুহাম্মদ কুতুব বলেন "সর্বযুগে ও সকল দেশেই ইসলামী চিন্তাবিদ পয়দা হয়। এযুগেও দুনিয়ায় বেশ কিছু সংখ্যক উল্লেখযোগ্য ইসলামী চিন্তাবিদ রয়েছেন। আপনারা জানেন (একটু মুচকি হেসে) আমিও কিছু চিন্তা করে থাকি। কিন্তু বর্তমান বিশ্বে মাওলানা মওদূদীই শ্রেষ্ঠতম ইসলামী চিন্তাবিদ হিসাবে স্বীকৃত। ইসলামকে এমন সুন্দরভাবে সহজবোধ্য ভাষার সাজিয়ে আর কেউ পরিবেশন করতে সক্ষম হয়নি। এ ব্যপারে তিনি সত্যিই অতুলনীয়।'' জামায়াতে ইসলামী কর্তৃক বর্তমানেও উৎকৃষ্টতম ইসলামী সাহিত্য রচিত হয়েছে এবং হচ্ছে। এসব সাহিত্য বিশ্বব্যপী ইসলামী পূণর্জাগরণে ভূমিকা পালন করেছে এবং করছে।
Tuesday, October 15, 2019
তিউনিসিয়ার গণঅভ্যুত্থানের নেতা শেখ রাসিদ আল-ঘানুচি, ইসলামপন্থী আন-নাহদা পার্টির বিজয় ও জামায়াতে ইসলামী
- শাহাদাতুর রহমান সোহেল
২০০২ সালে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত কেন্দ্রীয় রুকন (সদস্য) সম্মেলনে আমন্ত্রিত মেহমান হিসেবে বক্তব্য রাখছেন তিউনিসিয়ার গণঅভ্যুত্থানের নেতা শেখ রাসিদ আল-ঘানুচি (Rashid Al-Ghanichi delivering speech at Central Member Conference of Bangladesh Jamaat-e-Islami in 2002):
(একবার ক্লিক করে ভিডিও চালু না হলে ২য় বার ক্লিক করুন)
তিউনিসিয়ার ইসলামী আন্দোলনের নেতা ও রাজনীতিক শেখ রাসিদ আল-ঘানুচি সাইয়্যেদ মওদূদী (রহঃ) সম্পর্কে বলেন:
"আমি সাইয়্যেদ মওদূদীর প্রতি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ যে, তার সাহিত্য আমাকে জাহেলিয়াত থেকে মুক্তি দিয়েছে। সাইয়্যেদ মওদূদী, ইমাম হাসান আল বান্না, ইমাম খোমেনী এ শতাব্দীর চিত্র পরিবর্তনে মৌলিক ভূমিকা পালন করেন। মুসলিম উম্মাহর উপর চাপিয়ে দেয়া সেক্যুলারিজমের বিরুদ্ধে তারা সফল সংগ্রাম করেন"।
এখানে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো: ইসলামবিরোধী প্রতিবিপ্লবী কাফের-মুনাফিক শক্তি বিশ্বব্যাপী প্রতিষ্ঠিত। এঅবস্থায় তারা ইসলামী শক্তির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হবে - এর পতন ঘটাতে চেষ্টা করবে। ইসলামী শক্তিরও পাল্টা শক্তি সঞ্চয় করে এগিয়ে যেতে হবে। এঅবস্থায় উত্তান ও পতন থাকবে। এঅবস্থায় হতাশা প্রকাশ করা দুর্বল মন ও দুর্বল ঈমানের পরিচয়। সাধারণ অবস্থা থেকে শুরু করে ইসলামী শক্তি বিশ্বব্যাপী জাহেলিয়াতের সিংহাসন কাঁপিয়ে দিচ্ছে - এটাই লক্ষণীয় বিষয়। আগামীতে এরাই আধুনিক জাহেলিয়াতের চুড়ান্ত পতন ঘটাবে ইনশা-আল্লাহ
তিউনিসিয়ার নির্বাচনে জয়ী ইসলামপন্থী রাশিদ ঘানুচির দল আন নাহদা
Saturday, August 17, 2019
Subscribe to:
Posts (Atom)
Popular Posts
-
(জবাবদানকারী একজন ক্বওমী আলেম:) বন্ধুরা, ফেসবুক খুললেই দেখা যায়, মওদুদী ছাহাবা বিদ্বেষী, জামায়াত শিবির সাহাবা বিদ্বেষী, বিশেষ করে লা মা...
-
Official Website: Bangla: https://jamaat-e-islami.org English: https://www.jamaat-e-islami.org/en/ E-book: www.bjilibrary.c...
-
লিখেছেনঃ জীবন রহমান হৃদয় সৌদি বাদশাহ এর আমন্ত্রণে ১৯৬১ সালের ডিসেম্বর মাসে রিয়াদে পৌঁছেন সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী(রঃ)। আলোচনার এ...