তুর্কী ওসমানী খেলাফত ১৪শ থেকে প্রারম্ভিক ২০শ শতাব্দীর শুরু প্রায় ৬ শত বছর পর্যন্ত মুসলিম উম্মাহ’র নেতৃত্ব প্রদান করে এবং তারা সম্স্ত দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপ দখল করে। তারা দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপ, পশ্চিম এশিয়া ও উত্তর আফ্রিকার বেশিরভাগ অঞ্চল প্রত্যক্ষ নিয়ন্ত্রণ করত। ১৯২৪ সালে তুর্কী খেলাফতের পতনের পর কামালের চরম সেকুলার শাসন প্রতিষ্ঠিত হয় এবং মুসলিম উম্মাহ ইসলামী নেতৃত্বশূণ্য হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় ইখওয়ান-জামায়াতের প্রেরণা ও সহযোগিতায় তুরস্কে ইসলামকে পূনরায় বিজয় করার সংগ্রাম গড়ে উঠে এবং বিস্তার লাভ করে। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সাথেও তাদের নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠে। তুরস্কে ইখওয়ান-জামায়াতের সামগ্রিক তৎপরতা অত্যন্ত ব্যাপক। এখানে তুরস্কের প্রাধান্যশীল ইসলামী আন্দোলনের সাথে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সম্পর্কের কিছু খন্ডচিত্র ও এর সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য কিছু বিষয় নীচে দেওয়া হলো:
১) তুরস্কে ইসলামী শক্তির বিজয়, ড: নাজমুদ্দীন আরবাকান এবং জামায়াত ইসলামী
২) বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে উদ্দেশ্য করে তুরস্কের প্রখ্যাত আলেম নুরুদ্দিন ইলদিজের লেখা একটি চিঠি।
৩) তুরস্কে মাওলানা মওদুদী ও তাফহীমুল কুরআনের প্রভাব
No comments:
Post a Comment