Wednesday, December 18, 2019

বর্তমানে তুরস্কের বিজয়ী ইসলামী শক্তির সাথে জামায়াতে ইসলামী সম্পর্কের নানা খন্ডচিত্র এবং অন্যান্য।

-  শাহাদাতুর   রহমান   সোহেল 

                    তুর্কী ওসমানী খেলাফত ১৪শ থেকে প্রারম্ভিক ২০শ শতাব্দীর শুরু প্রায় ৬ শত বছর পর্যন্ত মুসলিম উম্মাহ’র নেতৃত্ব প্রদান করে এবং তারা  সম্স্ত দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপ দখল  করে। তারা দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপ, পশ্চিম এশিয়া ও উত্তর আফ্রিকার বেশিরভাগ অঞ্চল প্রত্যক্ষ নিয়ন্ত্রণ করত। ১৯২৪ সালে তুর্কী খেলাফতের পতনের পর কামালের চরম সেকুলার শাসন প্রতিষ্ঠিত হয় এবং মুসলিম উম্মাহ ইসলামী নেতৃত্বশূণ্য হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় ইখওয়ান-জামায়াতের প্রেরণা ও সহযোগিতায় তুরস্কে ইসলামকে পূনরায় বিজয় করার সংগ্রাম গড়ে উঠে এবং বিস্তার লাভ করে। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সাথেও তাদের নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠে। তুরস্কে ইখওয়ান-জামায়াতের সামগ্রিক তৎপরতা অত্যন্ত ব্যাপক। এখানে তুরস্কের প্রাধান্যশীল ইসলামী আন্দোলনের সাথে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সম্পর্কের কিছু খন্ডচিত্র ও এর সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য কিছু বিষয় নীচে দেওয়া হলো: 

১) তুরস্কে ইসলামী শক্তির বিজয়, ড: নাজমুদ্দীন আরবাকান এবং জামায়াত ইসলামী

২) বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে উদ্দেশ্য করে তুরস্কের প্রখ্যাত আলেম নুরুদ্দিন ইলদিজের লেখা একটি চিঠি।

৩) তুরস্কে মাওলানা মওদুদী ও তাফহীমুল কুরআনের প্রভাব










             মুসলিম উম্মাহ’র নেতৃত্বদানকারী এবং বর্তমান বিশ্বে একটি প্রাধান্যশীল দেশ তুরস্কে ইখওয়ান-জামায়াত সম্পর্কিত শক্তির ব্যাপক সাফল্য অত্যন্ত উৎসাহব্যাঞ্জক। তবে কাজ এখনো অনেক বাকী। আমরা কায়মনোবাক্যে দোয়া করি- মহান আল্লাহ উক্ত ইসলামী আন্দোলনকে তুরস্কে আরো এগিয়ে যাওয়ার এবং চুড়ান্ত মঞ্জিলে-মকসুদে পৌঁছার তৌফিক দান করুন, আমিন। তবে আল্লাহ না করুন, দেশী-বিদেশী শক্তির চক্রান্তে যদি সাময়িক কোন বিপর্যর আসে হতাশ হওয়া যাবে না। বার বার চেষ্টা করেও যখন এ শক্তিকে দমিয়ে দেয়া যায়নি, বরং অধিকতর শক্তি সঞ্চয় করে পূণরুত্থান ঘটেছে তখন আগামীতেও এ শক্তি আরো এগিয়ে যাবে ইনশা-আল্লাহ। 

রিসেপ তাইয়্যেব এরদোগান, খেলাফতের পূণরুদ্ধার নিয়ে এক বিশেষ ভিডিও দেখুন প্লীজ


No comments:

Post a Comment

Popular Posts