- Home
- All links
- Books
- Syllabus of Jamaat
- Ebook of Syllabus
- Ebook of Allama Syed Abul Ala Maududi
- Ebbok of Maolana Matiur Rahman Nizami
- Ebbok of AKM Nazir Ahmed
- Ebook of Muhammad Kamaruzzaman
- Ebook of Allama Yusuf Al Qarawi
- Ebook of Sayyid Qutb Shaheed
- Ebook of Allama Delwar Hossain Sayedee
- Ebook of Professor Ghulam Azam
- Ebook of Abbas Ali Khan
- Ebook of Maulana Muhammad Abdur Rahim
- Ebook of Haron Yahya Turkish
- Book of Anti-Atheism
- Subjects
- Jamaat-e-Islami
- Islami Chhatrashibir
- Prominent's opinion
- Success of Jamaat
- About us
Thursday, November 21, 2019
কাশ্মীরের স্বাধীনতার জিহাদে জামায়াতে ইসলামী
Friday, October 25, 2019
বিপ্লবী ইসলামী সাহিত্য সৃষ্টি: বিশ্বব্যপী ইসলামী পূণর্জাগরণে এর অসাধারণ অবদান
Tuesday, October 15, 2019
তিউনিসিয়ার গণঅভ্যুত্থানের নেতা শেখ রাসিদ আল-ঘানুচি, ইসলামপন্থী আন-নাহদা পার্টির বিজয় ও জামায়াতে ইসলামী
২০০২ সালে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত কেন্দ্রীয় রুকন (সদস্য) সম্মেলনে আমন্ত্রিত মেহমান হিসেবে বক্তব্য রাখছেন তিউনিসিয়ার গণঅভ্যুত্থানের নেতা শেখ রাসিদ আল-ঘানুচি (Rashid Al-Ghanichi delivering speech at Central Member Conference of Bangladesh Jamaat-e-Islami in 2002):
"আমি সাইয়্যেদ মওদূদীর প্রতি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ যে, তার সাহিত্য আমাকে জাহেলিয়াত থেকে মুক্তি দিয়েছে। সাইয়্যেদ মওদূদী, ইমাম হাসান আল বান্না, ইমাম খোমেনী এ শতাব্দীর চিত্র পরিবর্তনে মৌলিক ভূমিকা পালন করেন। মুসলিম উম্মাহর উপর চাপিয়ে দেয়া সেক্যুলারিজমের বিরুদ্ধে তারা সফল সংগ্রাম করেন"।
এখানে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো: ইসলামবিরোধী প্রতিবিপ্লবী কাফের-মুনাফিক শক্তি বিশ্বব্যাপী প্রতিষ্ঠিত। এঅবস্থায় তারা ইসলামী শক্তির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হবে - এর পতন ঘটাতে চেষ্টা করবে। ইসলামী শক্তিরও পাল্টা শক্তি সঞ্চয় করে এগিয়ে যেতে হবে। এঅবস্থায় উত্তান ও পতন থাকবে। এঅবস্থায় হতাশা প্রকাশ করা দুর্বল মন ও দুর্বল ঈমানের পরিচয়। সাধারণ অবস্থা থেকে শুরু করে ইসলামী শক্তি বিশ্বব্যাপী জাহেলিয়াতের সিংহাসন কাঁপিয়ে দিচ্ছে - এটাই লক্ষণীয় বিষয়। আগামীতে এরাই আধুনিক জাহেলিয়াতের চুড়ান্ত পতন ঘটাবে ইনশা-আল্লাহ
তিউনিসিয়ার নির্বাচনে জয়ী ইসলামপন্থী রাশিদ ঘানুচির দল আন নাহদা
Saturday, August 17, 2019
Friday, August 16, 2019
আল্লামা মওদুদী রহঃ কি সত্যিই ছাহাবা বিদ্বেষী ছিলেন? জবাবদানে মাওলানা মাসউদুর রহমান
মুসলমানদের মধ্যে অসংখ্য দলের মধ্যে থেকে নাজাতপাপ্ত জামায়াতের পরিচয় প্রসঙ্গে একটি হাদীসে বর্ণিত রয়েছে: হযরত আব্দুল্লাহ বিন আমর রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন-আমার উম্মত তা’ই করবে যা করেছে বনী ইসরাঈলের লোকেরা। এক জুতা অপর জুতার সমান হওয়ার মত। এমনকি যদি ওদের মাঝে কেউ মায়ের সাথে প্রকাশ্যে জিনা করে থাকে, তাহলে এই উম্মতের মাঝেও এরকম ব্যক্তি হবে যে একাজটি করবে। আর নিশ্চয় বনী ইসরাঈল ছিল ৭২ দলে বিভক্ত। আর আমার উম্মত হবে ৭৩ দলে বিভক্ত। এইসব দলই হবে জাহান্নামী একটি দল ছাড়া। সাহাবায়ে কিরাম জিজ্ঞেস করলেন-সেই দলটি কারা? নবীজী (সাঃ) বললেন-যারা আমার ও আমার সাহাবাদের মত ও পথ অনুসরণ করবে। {সুনানে তিরমিযী, হাদীস নং-২৬৪১, আল মু’জামুল কাবীর, হাদীস নং-৭৬৫৯, আল মু’জামুল আওসাত, হাদীস নং-৪৮৮৯, কানযুল উম্মাল ফি সুনানিল আকওয়াল ওয়াল আফআল, হাদীস নং-১০৬০}
অতএব এ ভাষ্য থেকে বুঝা যায় যে, যে দল রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এবং তার সাহাবাদের নীতির উপর প্রতিষ্ঠিত থাকবে কেবল তারা সত্যপন্থী নাজাতপাপ্ত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের অন্তর্ভূক্ত। এ সম্পর্কে হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ নুরুল ইসলাম (ফাজেলে দেওবন্দ) বলেন: “সাহাবীগণ মানব জীবনের সকল দিক ও বিভাগে ইসলামী বিধানকে বাস্তবায়িত করার জন্য অবিরাম চেষ্টা সাধনা এবং আপোষহীন সংগ্রাম চালিয়েছেন। আর আজ জামায়াতে ইসলামী কর্মীগণও নিষ্ঠার সাথে ইসলামকে বিজয়ী আদর্শরূপে বাস্তবায়িত করার জন্য দুর্নিবার সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে। তাই অত্যন্ত দৃঢ়তার সাথে বলা চলে যে, হাদীসের আলোকে জামায়াতে ইসলামী অবশ্যই আহলে সুন্নাভূক্ত সত্যপন্থী দল” (জামায়াতে ইসলামীর বিরোধীতা কেন? পৃষ্ঠা নং ৩২)।
পবিত্র কুরআনের সুরা ফাতহতে বলা হয়েছে: “মুহাম্মাদ আল্লাহর রসূল৷ আর যারা তাঁর সাথে আছে তারা কাফেরদের বিরুদ্ধে আপোষহীন এবং নিজেরা পরস্পর দয়া পরবশ৷ তোমরা যখনই দেখবে তখন তাদেরকে চেহারায় সিজদার চিহ্ন বর্তমান যা দিয়ে তাদেরকে আলাদা চিনে নেয়া যায়৷ তাদের এ পরিচয় তাওরাতে দেয়া হয়েছে৷ আর ইনযীলে তাদের উপমা পেশ করা হয়েছে এই বলে যে, একটি শস্যক্ষেত যা প্রথমে অঙ্কুরোদগম ঘটালো৷ পরে তাকে শক্তি যোগালো তারপর তা শক্ত ও মজবুত হয়ে স্বীয় কাণ্ডে ভর করে দাঁড়ালো৷ যা কৃষককে খুশী করে কিন্তু কাফের তার পরিপুষ্টি লাভ দেখে মনোকষ্ট পায়৷ এ শ্রেণীর লোক যারা ঈমান আনয়ন করছে এবং সৎকাজ করেছে আল্লাহ তাদেরকে ক্ষমা ও বড় পুরস্কারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন৷”
এই আয়াতের শেষাংশের তাফসীরে আল্লামা মওদূদী (রহঃ) সমস্ত সাহাবাই যে নাজাতপ্রাপ্ত তা প্রমাণ করেছেন । তাফহীমুল কুরআনে তাফসীর দেখুন।
নীচের ই-বুক দুইটি ডাউনলোড করে পড়ুন প্লীজ:
Popular Posts
-
(জবাবদানকারী একজন ক্বওমী আলেম:) বন্ধুরা, ফেসবুক খুললেই দেখা যায়, মওদুদী ছাহাবা বিদ্বেষী, জামায়াত শিবির সাহাবা বিদ্বেষী, বিশেষ করে লা মা...
-
Official Website: Bangla: https://jamaat-e-islami.org English: https://www.jamaat-e-islami.org/en/ E-book: www.bjilibrary.c...
-
লিখেছেনঃ জীবন রহমান হৃদয় সৌদি বাদশাহ এর আমন্ত্রণে ১৯৬১ সালের ডিসেম্বর মাসে রিয়াদে পৌঁছেন সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদূদী(রঃ)। আলোচনার এ...